সব খবর।

October 2018

হ্যাশট্যাগ ‘মি টু’ (#me too) ঝড়ে উত্তাল বলিউড। নানা পাটেকারের বিরুদ্ধে অভিনেত্রী তনুশ্রী দত্তের যৌন হেনস্থার অভিযোগ আসার পর থেকেই একে একে নারীরা কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছেন বাঘা বাঘা সব তারকাদের। ‘কাজের বিনিময়ে নারীদের ভোগ করতে চাওয়া’দের এই তালিকায় অমিতাভ বচ্চনের নামও।
সেই ধারাবাহিকতায়ই এবার মুখ খুললেন সালমান খানের প্রথম প্রেমিকা সোমি আলি। মাত্র ৫ বছর বয়সে যৌন নিপীড়ন আর ১৪ বছর বয়সে ধর্ষণের শিকার হওয়ার কথা জানালেন তিনি। তবে তিনি কোনো তারকার বিরুদ্ধে সরব হননি। একটি টুইটের মাধ্যমে কেবল নিজের জীবনের যন্ত্রণাদায়ক অতীতের কথা জানিয়েছেন সোমি আলি।
তিনি জানান, ‘আমি যৌন হেনস্থার শিকার হয়েছিলাম ৫ বছর বয়সে এক গৃহকর্মীর দ্বারা। আমি ধর্ষণের শিকার হয়েছিলাম ১৪ বছর বয়সে। আমি বড় হয়েছিলাম পাকিস্তানের সেই সময়টাতে যেখানে গৃহে নারীদের নির্যাতনের শিকার হওয়ার ঘটনা ছিল খুবই স্বাভাবিক। প্রায়ই দেখতাম মায়ের বান্ধবীদের শরীরে একাধিক আঘাতের চিহ্ন। মা বলতেন, তারা পড়ে গিয়ে ব্যাথা পেয়েছেন।’

সালমান খানের প্রথম প্রেমিকা সোমি আলি ১৯৯০-র দশকে ৯টি হিন্দি সিনেমায় অভিনয় করেন তিনি। কিন্তু সালমানে খানের সঙ্গে সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর তিনি যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় চলে যান। আর ফিরে আসেননি।

সোমি আলি পরবর্তীতে প্রতিষ্ঠা করেছেন মানবতাবাদী সংগঠন ‘নো মোর টিয়ার্স’। এই সংগঠনের মাধ্যমে নিপীড়িত নারীদের জন্য কাজ করেন তিনি।

ইমন এবং মম এর সংসারে। স্ত্রী রাগ করে চলে যায় বাবার বাড়ি চিটাগাং। একদিন সকালে ঘরের দরজা খোলা পেয়ে ঢুকে যায় একটা মেয়ে, নাম মাহা। আর ওই বাড়িতে ৪ দিন আটকা পড়ে সে। গল্পের শুরু এখানে।
সারাদিন একা ফাঁকা বাড়িতে রাজত্ব করে মাহা। ফ্রিজ থেকে খাবার খায় । শাওয়ার নেয় । ইমনের স্ত্রী কাপড় পড়ে । গান গায় গান শোনে । সন্ধ্যায় যখন ইমন বাসায় ফেরে মাহা লুকিয়ে থাকে খাটের নিচে। খাটের নিচে তার রাত্রি কাটে । সকালে বুয়া আসে খাটের নিচে ঝাড়ু দেয় কিন্তু মাহাকে দেখতে পায় না । সকালে আবার ইমন অফিস চলে যায় । আর মাহা পেয়ে যায় আবার রাজত্ব । হটাৎ একদিন একটা চোর আসে বাড়িতে। চোর দেখে মাহা লুকিয়ে পড়ে । চোর সব মালামাল চুরি করে । যাবার সময় আলমারি খুলতে যেয়ে দেখে তার ভিতর লুকিয়ে আছে মাহা । মাহাকে দেখে ভয় পায় চোর । চোরের ভয় দেখে সুযোগ বুঝে মাহা তাকে পুলিশের ভয় দেখালে চোর সব মালামাল জায়গা মতো রেখে জীবন বাচায় ।
একদিন সকালে স্ত্রী বাসায় ফেরে এবং মাহা থাকে শাওয়ার নিতে থাকে । ধরা পড়ে মাহা। স্ত্রী মম মাহাকে কে ইমন এর নতুন বউ ভাবে এবং ইমন কে অফিস থেকে বাড়িতে আসতে বলে । বাড়িতে এসে ইমন অবাক হয় । সে চিন্তে পারেনা মাহাকে । ইমন মাহাকে চিন্তে পারে না । ঝগড়া তুমুলে ওঠে । ঠিক তখনি পাশের বাড়ি থেকে মাহার বড় বোন দুলাভাই মাহাকে নিতে আসে । জানা যায় আসল ঘটনা। মাহা একজন মানসিক রোগী। এভাবেই গল্প শেষ হয় ।


নাটকের নাম ‘ইনবিটুইন’। এটি প্রযোজনা করেছে ফিল্ম হকার প্রডাকশন। নাটকটির রচনা ও পরিচালনা করেছেন মুরাদ পারভেজ। অভিনয়ে নাইমা মাহা, ইমন, মম , নুসরাত সাবরিনা, সামিয়া নাহি,রাহুল, শাহাদাত হোসেন সাগর প্রমূখ। খুব শিগগিরই নাটকটি বেসরকারি একটি টিভি চ্যানেলে প্রচার হবে।


থামছেই না তার কান্না। কোনো কিছুতেই তাকে শান্ত করতে পারছেন না কেউ। দুই চোখের জলে ভিজিয়ে দিয়েছেন গাল, মুখ, বুক। বারবার বলে চলেছেন, ‌‘বুঝতেই পারলাম না এভাবে চলে যাবেন বাচ্চু ভাই।’
তিনি রুবেল। আইয়ুব বাচ্চুর সহকারী তিনি। যারা বাচ্চুকে চেনেন তারা রুবেলকেও চেনেন খুব ভালো করেই। গেল ৮ বছর ধরে বাচ্চুর ছায়াসঙ্গী তিনি। যেখানে গিয়েছেন, সবখানেই ছায়ার মতো দেখা যেত রুবেলকে। তার হাতেই থাকতো বাচ্চুর সারাদিনের কর্মসূচি
সকাল থেকে রাত, যার সঙ্গে মিশে থাকতেন তার না থাকার শূন্যতাকে মানতেই পারছেন না রুবেল। স্কয়ার হাসপাতালে অনবরত কান্না করেই যাচ্ছেন তিনি। কান্না জড়িত কণ্ঠে বলছিলেন, ‘আমি বুঝতেই পারছি না নিজেকে কীভাবে শান্ত রাখবো। উনি আমার অভিবাবক, উনি আমার বাবার মতো ছিলেন। কতো মানুষ স্বপ্ন দেখেছে আইয়ুব বাচ্চুকে এক নজর দেখবে বলে। আর তিনি আমাকে তার সঙ্গী করে নিয়েছিলেন। কত আদর, স্নেহ দিয়েছেন তিনি আমাকে। সেই তিনি আমার কোলেই ঢলে পড়লেন’

রুবেল আরও বলেন, ‘বাচ্চু ভাই রংপুরে শো
করেছেন ১৬ তারিখ। তখন থেকেই বলছিলেন শরীরটা ভালো লাগছে না। তবে এমন খারাপ কিছু সেটা হয়তো তিনিও আন্দাজ করেননি। আজ সকালে হঠাৎ আমাকে ডাকলেন। বললেন শরীরটা খুব খারাপ লাগছে। হাসপাতালে যাওয়া দরকার। বলতে বলতেই দেখি পড়ে যাচ্ছেন তিনি। ধরতে গেলাম আমার কোলে মাথা রেখে জড়িয়ে ধরলেন। চুপচাপ। মুখে ফেনা বের হচ্ছিলো। তারপর ধরে ভাইকে নিয়ে হাসপাতাল আসি। ডাক্তাররা বলছেন, বাচ্চু ভাই বাসাতেই মারা গেছিলেন।’

প্রিয় মানুষটিকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ রুবেলের
কান্না আকাশ ভারী করছিলো। তাকে সান্ত্বনা দেয়া যায় না, সান্ত্বনা দেয়ার নেইও কেউ। আইয়ুব বাচ্চুকে হারানো শোক উপস্থিত সবাইকে পাথর করে রেখেছে।



পশ্চিমবঙ্গের উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটা এলাকায় নদীর তীরে একটি নৌকায় তাদের ধর্ষণ করার অভিযোগ পাওয়া গেছে। গাইঘাটা থানা পুলিশ জানিয়েছে, নৌকার দুই মাঝি এবং এক যুবক এ ঘটনা ঘটিয়েছে।
কলকাতার আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত প্রতিবেদন থেকে জানা যায়, ধর্ষিতা দুই তরুণী সম্পর্কে বোন।
রোববার ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) আংরাইল ক্যাম্পের সদস্যরা ধর্ষিতা দুই তরুণীকে উদ্ধার করে স্থানীয় পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। পরে তাদের বনগাঁও মহকুমা হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। সেখানে দুজনের ডাক্তারি পরীক্ষাও হয়েছে।
বিএসএফ কর্মকর্তারা দাবি করেছেন, নির্যাতনের শিকার দুই তরুণীর বাড়ি বাংলাদেশের চট্টগ্রামে।
পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় এক যুবক কলকাতার বিউটি পারলারে কাজ দেয়ার লোভ দেখিয়ে ১৮ থেকে ২০ বছর বয়সী দুই তরুণীকে অবৈধভাবে নদীপথে উত্তর ২৪ পরগনার গাইঘাটায় নিয়ে আসে।  
দৌলতপুর থেকে নৌকায় করে তারা কলকাতার উদ্দেশে রওনা হলেও ইছামতি নদী অতিক্রমের সময় নৌকার দুই মাঝি এবং এক যুবক দুই তরুণীকে ধর্ষণ করে।  
নির্যাতনের শিকার দুই বাংলাদেশি তরুণী পুলিশকে জানিয়েছে, গাইঘাটায় ধর্ষণের পর পর দুর্বৃত্তরা তাদের নৌকা নদীর তীরে ফেলে পালিয়ে যায়। সেখান থেকে বিএসএফ সদস্যরা তাদের উদ্ধার করে গাইঘাটা থানায় হস্তান্তর করে।
প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাদের হাসপাতালে ভর্তি করে পুলিশ।  
ধর্ষিতারা জানিয়েছে, তাদের এক কাকা কলকাতার বিউটি পারলারে কাজ দেয়ার প্রলোভন দেখিয়েছিল। পাচারকারীরা তাদের বুঝিয়েছিল, সীমান্ত অতিক্রম করতে কোনো সমস্যা হবে না।   
দুই তরুণীর পরিচয় প্রকাশে অস্বীকৃতি জানিয়ে গাইঘাটা থানার এক পুলিশ কর্মকর্তা জানিয়েছেন, ঘটনার তদন্তের অংশ হিসেবে তারা ধর্ষিতাদের জিজ্ঞাসাবাদ করার চেষ্টা করছেন।

ভাদাইমা কৌতুক অভিনয় দিয়ে মোটামুটি গ্রাম অঞ্চল এ ভাল জনপ্রিয়তা অর্জন করলেও বর্তমানে ব্যাপাক অশালিন ভিডিও এর ম্যাধম এ জুবসমাজ এর নৈতিক অবক্ষয় এর দিকে ঠেলে দিচ্ছথে।

 তার বেশির ভাগ ভিডিও দেখলে দেখা যায় দু তিন টা বিশাল আকৃতির মেয়ে অল্পু পোশাক পরিয়ে নাচা নাচি করছে বা বিভিন্ন অশীল কথা বার্তা বলছে । আমন ও ভিডিও আছে যেখানে ব্রা পেনটি আগুল নিয়ে ওপেন ভিডিও বানিয়ে প্রকাশ করতেসে। YOUTUBE ভিডিও এর ক্ষেত্রে তেমন কন বিধি নিশেদ না থাকায় খুব সহজেই এগুল YOUTUBE এ প্রকাশ করছে ।
 অল্প বয়সী ছেলে মেয়েগুল দিন দিন আগুলর প্রতি আসক্ত হয়ে যাচ্ছে জা তার ভিডিও এর এর ভিউ এর পরিমান দেখলেই বুঝা যায়। এভাবে চলতে থাকলে ভবিষ্যৎ কর্ণ ধর দের পরিনতি অনেক ভয়াবাহ।
অবিলম্বে YOUTUBE সহ সকল social মিডিয়াতে ভিডিও বানানোর নিতিমালা সরকারি ভাবে করে উঠতি বয়সিদের নৈতিকতা ভাল রাখার পদক্ষেপ নেওয়া উচিত।
 দেখুন তার নমুন ভিডিও

হাত-পা শুরু থেকে করে বিভিন্ন অঙ্গ প্রত্যঙ্গেরও বীমা করিয়ে রাখেন অনেকেই। এই তালিকায় সবার আগে রয়েছেন সেলিব্রিটিরা। শুধু বলিউড কিংবা হলিউড নয়, বিভিন্ন সময়ে ক্রিড়া ব্যক্তিত্বরাও শরীরের বিভিন্ন অংশের বীমা করিয়ে রাখেন।
১. ড্যানিয়েল ক্রেগ
জেমস বন্ডের অভিনেতা ড্যানিয়েল ক্রেগ, নিজের গোটা শরীরই বীমার আওতায় রেখেছেন ৯৫ লাখ ডলারে।
২. অ্যাঞ্জি ডিকিনসন
নামী মডেল অ্যাঞ্জি ডিকিনসন নিজের সুন্দর পাকে রেখেন বীমার আওতায়। যার মূল্য ১০ লাখ ডলার।
৩. জেনিফার লোপেজ
অভিনেত্রী জেনিফার লোপেজ নিজের গোপনাঙ্গ বীমার আওতায় রেখেছেন। যার দাম ৩০০ মিলিয়ন ডলার। টাকার হিসেবে যা ২৫১৬ কোটি ৮২ লাখ টাকা!
৪. আমেরিকা ফেরেরা
১ কোটি ডলার দাম অভিনেত্রী পেরেরার হাসির। যা রয়েছে বীমার আওতায়।
৫. ক্লউডিয়া শিফার
নিজের মুখকে বীমার আওতায় রেখেছেন ক্লডিয়া শিফার। যার দামা ১ লাখ ডলার।
৬. রিহানা
গায়িকা রিহানা নিজের সুন্দর পা-কে রেখেছেন ১০ লাখ ডলারের বীমার আওতায়।
৭. জুলিয়া রবার্টস
মার্কিন অভিনেত্রী জুলিয়া রবার্টস নিজের সুন্দর হাসিকে রেখেছেন বীমার আওতায়। যার মূল্য ৩ কোটি মার্কিন ডলার। ২৫১ কোটি ৬৮ লাখ ২০ হাজার টাকা।

ক ঝাল মিষ্টি’ নামে একটি নাটকে অন্যরকম এক চরিত্রে হাজির হচ্ছেন সাদিয়া জাহান প্রভা। সেই নাটকে নানা কৌশলে ছেলেদের ফাঁদে ফেলে প্রভা। আর সে বিপদেই পা দেন সজল, এই নিয়েই নাটকের গল্প এগিয়ে যায়।
গল্পটা এমন- পিজা ডেলিভারি দিতে এসে আবেদনময়ী লুনার ফাঁদে পরে সজল। কাজ শেষ করে সে দ্রুত প্রস্থান করতে চাইলেও লুনা তাকে আটকে রাখার চেষ্টা করে। খুব দ্রুতই সজল লুনার প্রেমের ফাঁদে পা দেয়।
গত লম্বা সময় প্রেমের সম্পর্ক ভাঙার পর থেকে লুনা ছেলে জাতির প্রতি একধরনের বিদ্বেষ মনোভাব নিয়ে প্রতিশোধের সুযোগ খুঁজে বেড়ায়। সহজ সরল সজল লুনার এই কূট কৌশল কোনোভাবেই আঁচ করতে পারে না। ফোলে ফেঁসে যায় সে।

বিনামূল্যে বাড়ি ভাড়া দিতে পারি, পরিবর্তে এক সপ্তাহ সেক্স করতে হবে, এমন প্রস্তাব দিয়ে ফ্যাসাদে বাড়ির মালিক। ঘটনাটি ব্রিটেনের কার্ডিফের। মাত্র ৬৫০ পাউন্ডে বাড়ি ভাড়ার  বিজ্ঞাপন দিয়েছিলেন অভিযুক্ত ব্যক্তি। তবে 'বিকল্প পেমেন্ট' করলে বাড়ি ভাড়া কমে যেতে পারে। কিন্তু কী সেই 'বিকল্প পেমেন্ট'?
বিকল্প পেমেন্ট'-এর উত্তর খুঁজতে তদন্তে নেমে পড়েন আইটিভি ওয়েলসের সাংবাদিক সিয়ান থমাস। ওই বাড়িওয়ালার কাছে মহিলা সেজে উপস্থিত হন সাংবাদিক। সে সময়েই বিভিন্ন কথার মধ্যে এক সপ্তাহ সেক্স করার অফার দেয় ওই বাড়িওয়ালা। পরিবর্তে বিনামূল্য থাকতে দেওয়ার আশ্বাস দেয় সে। পুরো কথপোকথন ক্যামেরাবন্দি করেন থমাস। পরে সেটি সম্প্রচার করা হয়। তবে, বাড়ি ভাড়া পেতে আকছার এমন অফার পেয়ে থাকেন ব্রিটেনের মহিলারা। এমনকী 'সেক্স ফর রেন্ট' এই শব্দটা তাঁদের কাছে এখন বিভীষিকা হয়ে দাঁড়িয়েছে।
সম্প্রতি, ইউগভ নামে এক সংস্থা সমীক্ষা করে জানিয়েছে, গত বছর ব্রিটেনে প্রায় ১.৯০ লক্ষ মহিলারা 'সেক্স ফর রেন্ট'-এর শিকার হয়েছেন। এমনকী গত পাঁচ বছর সেই সংখ্যাটা আড়াই লক্ষের বেশি।

মার্কিন টিভি ব্যক্তিত্ব কিম কারদাশিয়ান  সম্প্রতি গোলাপি বিকিনি পরা একটি ছবি তাঁর ইনস্টাগ্রাম অ্যাকাউন্টে পোস্ট করেছেন। আর এ সুন্দর ছবিটি নিয়ে নেটিজেনরা নানা মন্তব্য করছেন। কেউ বলছেন দেবী, কেউ বলছেন ফেইক!
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ইনস্টাগ্রামে কিম কারদাশিয়ান খুবই জনপ্রিয়। ছবি ও ভিডিও শেয়ারের এ ওয়েবসাইটে তাঁর ১১৭ মিলিয়নেরও বেশি অনুসরণকারী রয়েছে।
ছবিটিতে দেখা যায়, গোলাপি ফুল-বিছানো মেঝেতে অলস ভঙ্গিতে শুয়ে আছেন কিম কারদাশিয়ান। শরীরও যেন গোলাপি রং ধারণ করেছে। ঠিক গোলাপিও নয়, হালকা কালো ও গোলাপির মিশেল। শরীরের ওপর ছড়িয়ে আছে বেশ কয়েকটি গোলাপি ফুল। ঠোঁটেও গোলাপি লিপস্টিক ও লাইনার। বিকিনি পরা এ ছবিতে তিনি যেন গোলাপি দেবী!
স্বাভাবিকভাবেই ভক্তরা কিমের এ ছবিতে উচ্ছ্বসিত। কিমও উচ্ছ্বসিত। নইলে ছবিটিকে তিনি কেন বলবেন ‘চেরি-ফোটা স্বপ্ন’? ভক্তদের উদ্দেশে আরো বলেছেন, ‘এই ছবি তোমাদের না দেখিয়ে পারছি না!’ আর ছবিটি পোস্ট করা মাত্রই লাইক-কমেন্টের ঝড়। চব্বিশ ঘণ্টাও পার হয়নি। এর মধ্যেই ছবিটিতে লাইক পড়েছে প্রায় ৩০ লাখ।
একজন তো লিখেছেনই—দেবী! আরেকজন লিখেছেন—সেরার সেরা, তোমাকে ভালোবাসি খুউব! আরেকজন বলেছেন—রানি!
এত প্রশংসাফুল যে তাঁর ওপর আছড়ে পড়বে, এ তো জানা কথাই। কিন্তু এর বিপরীত দিকটাও তো আছে!
কিম কারদাশিয়ানের বিতর্কিত ছবিটি। ছবি : ইনস্টাগ্রাম
যাহোক, খুব কাছ থেকে ছবিটি দেখলে কিমের শরীরের একটি অংশকে ফটোশপ করা মনে হবে। বিশেষ করে, তাঁর গলার ভঙ্গিটি শরীরের সঙ্গে ঠিকমতো যাচ্ছে না। নেটিজেনরা এ ছবির ভুল ধরিয়ে দিচ্ছেন।
এ বলছেন শরীরের বা-পাশটা এমন, ও বলছে শরীরের ডান-পাশটা এমন; আবার কেউ শরীরের কেন্দ্র এমন কেন… অতিরিক্ত ফটোশপ কেই-বা এত পছন্দ করেন! তবে নেটিজেনদের বেশ কিছু মন্তব্য ছিল রূঢ়!
একজন লিখেছেন, ‘ফটোশপ করা এ ছবি নামিয়ে ফেল, এটা একেবারেই অবাস্তব।’ আরেকজন রীতিমতো প্রশ্ন তুলেছেন, ‘কিম কিম কিম, ফটোশপ ব্যবহার করা বন্ধ করো… ফেইক মুখ, ফেইক শরীর, ফেইক চুল… ফেইক জীবন?’
আরেক ইনস্টাগ্রাম ব্যবহারী কিমকে বলেছেন, ‘খুব সম্পাদনা করা হয়েছে। হে মেয়ে, তোমার তো এটার প্রয়োজন নেই! আমি জানি তুমি এসব কেয়ার করো না। স্বাভাবিকভাবেই তুমি সুন্দর!’
কিম বিখ্যাত কারদাশিয়ান পরিবারের একজন। টিভি রিয়েলিটি শো ‘দ্য কারদাশিয়ানস’ বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়। কিমের বোন কোলে কারদাশিয়ান সম্প্রতি এক কন্যাসন্তানের জন্ম দিয়েছেন। তাঁর ছোট বোন কাইলি জেনার পৃথিবীর সবচেয়ে কমবয়সী নিজ উদ্যোগী বিলিয়নারস। খবর টাইমস নাউ নিউজের।
২০১৫ সালে টাইম ম্যাগাজিন জানিয়েছিল, পৃথিবীর প্রভাবশালী ১০০ জনের একজন কিম। পরের বছর ফ্যাশন ম্যাগাজিন ‘ভোগ’ তাঁকে ‘পপ কালচার ফেনোমেনন’ অভিধা দিয়েছিল। ২০১৫ সালে তিনি সর্বোচ্চ পারিশ্রমিকপ্রাপ্ত রিয়েলিটি টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব ছিলেন। তখন তাঁর মোট আয় ৫৩ মিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছিল।


যে সময়টাতে একটা মেয়ের মাসিক পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায় সে সময়টাকে আমরা বলি মেনোপোজ। বর্তমান সময়ে সাধারণত সারাবিশ্বে গড়ে ৫২ বছর বয়সে নারীদের মেনোপোজ হয়।
একটা মেয়ের বয়স যখন ১২- ১৩ তখন তাঁর মাসিক হয় শুরু হয়। বয়স ৫২ বা তার কাছাকাছি বয়সে গিয়ে মাসিক পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যায়। আমরা ( ডাক্তার) যেটাকে বলি, সেটা হলো যদি পুরো এক বছর মাসিকটা বন্ধ থাকে, তখনই আমরা বলি সে মেনোপোজে গেছে। মেনেপোজের আগের সময়টাতে তার কিছু শারীরিক পরিবর্তন দেখা দেয়। তার মধ্যে অন্যতম হলো তার একটা হট ফ্ল্যাশ হয়।
হট ফ্ল্যাশ হচ্ছে শরীরের এমন একটা অবস্থা, যখন ওই নারী খেয়াল করে দিনে বা রাতে তার কান দিয়ে হঠাৎ প্রচুর তাপ বের হচ্ছে। মনে হচ্ছে, পুরো মাথা ভেপে আছে। এর পরপরই পুরো শরীর প্রচুর ঘাম দিয়ে ভিজে যাচ্ছে। এটাকে বলা হয় `হট ফ্ল্যাশ`। হট ফ্ল্যাশ খুব ভোগায়, কষ্ট দেয়। এসময় নারীরা রাতে ঘুমাতে পারেন না। তার প্রেসার বেড়ে যায়। বিভিন্ন রকম শারীরিক ঝামেলায় তারা পড়ে।
মেনোপোজের আরেকটা ক্ষতিকর দিক হচ্ছে এর ফলে তার হাড়ের ক্ষয় বাড়তে থাকে। তখন ওই নারী যদি হাঁটাচলায় পড়ে যায়, তাহলে খুব সহজে তার ফ্যাকচার বা হাড় ভেঙ্গে যায়। এ লক্ষণগুলো মেনোপোজের আগে থেকে শুরু হয়, যখন তার হরমোন কমতে থাকে। কিন্তু মেনোপোজের পরপর বেড়ে যায়।
আরো কিছু শারীরিক পরিবর্তন দেখা দেয়। যেমন যোনিপথ শুষ্ক হয়ে যায়। ফলে তখন তারা স্বামী কিংবা সঙ্গীর সঙ্গে শারীরীক মিলন করতে পারে না। করলেও প্রচুর ব্যথা অনুভব করে। একজন নারীর মাসিক চলাবস্থায় তার শরীরে হরমোনের একটা সাপোর্ট থাকে। কিন্তু মেনোপোজ হওয়ার পর তার শরীরে হরমোনের সেই সাপোর্ট যেহেতু থাকে না, তখন তারা খুব ঘন ঘন প্রসাবের ইনফেকশানে ভোগেন।
এমন অবস্থায় নারীরা আমাদের ( ডাক্তার) কাছে আসে। আমরা তাদের কিছু ট্রিটমেন্ট দিই। ট্রিটমেন্টের মধ্যে কিছু নন হরমোনাল ট্রিটমেন্ট আছে। আবার কিছু আছে হরমোনাল ট্রিটমেন্ট। হরমোনাল ট্রিটমেন্টে খুব তাড়াতাড়ি তাদের সমস্যাগুলো সমাধান হয়।
আরও পড়ুন : সাদা স্রাব গেলে কী করবেন : ডা. কাজী ফয়েজা
কিন্তু হরমোনাল ট্রিটমেন্ট খুব বেশি দিন কন্টিনিউ করা যায় না। কারণ, এই ট্রিটমেন্টে স্ট্রোক হওয়ার, হাইপার টেনশান বাড়ানোর, ডায়াবেটিস হওয়ার ঝুঁকি থাকে।
এজন্য আমরা ছ`মাস বা এক বছরের জন্য খুব বম ডোজে এই ওষুধ দিয়ে থাকি। এরপর যখন রোগী তার সমস্যাগুলো নিয়ে অভ্যস্ত হয়ে যায় তখন আমরা তাকে নন হরমোনাল ওষুধ ব্যবহার করতে বলি।
এর মধ্যে অন্যতম হলো সে খাবার দাবারে কিছু পরিবর্তন আনতে হবে। শাকসব্জি ও পানি বেশি খেতে হবে। রিচ ফুড ( পোলাও, মাংস জাতীয় খাবার) খাওয়া যাবে না। রোজ ব্যায়াম করতে হবে। ব্যায়ামের মধ্যে ইয়োগা, ভারোত্তোলন- এগুলো করা ভালো। তবে পড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে এমন ব্যায়াম ভুলেও করা যাবেনা।
আরও পড়ুন : সন্তান নিতে চাই কতবার মেলামেশা জরুরি: ডা. কাজী ফয়েজা (ভিডিও)
এ সময় সূর্যস্নান করা ভালো। এর ফলে ভিটামিন ডি ও ক্যালসিয়াম ধারণ করতে পারে। ফলে হাড় শক্ত হবে। আর আমরা তাদেরকে সাপ্লিমেন্টারী ক্যালসিয়াম মুখে দিয়ে থাকি। অন্তত ১৫০০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম মুখে খাবে। সঙ্গে যদি ক্যালসিয়াম রিচ খাবার খায় সেটা আনো ভাল। এগুলোর ফলে হাড় ভাল থাকে।
আর যোনিপথের পিচ্ছিলতার জন্য আমরা তাদেরকে কিছু জেলী ব্যবহার করতে বলি। এর ফলে যোনিপথ পিচ্ছিল হয়। ফলে দাম্পত্য জীবন সুখী হয়। আর ইউরিন ইনফেকশানের জন্য আমরা তাদেরকে এন্টিবায়োটিক দিয়ে রাখি। এভাবেই মেনোপোজাল নারীদের আমরা চিকিৎসা দিই।
একটা সময় মানুষের ধারণা ছিল, মেনোপোজ হলো মানেই নারীর সব শেষ। আমাদের দাদী নানীদের সময় এমনটাই মনে করা হতো। তাদের জীবনে আর কোন আনন্দ, প্রাপ্তি, প্রত্যাশা নেই। তখন অনেকে স্বামীর সঙ্গে বিছানাও আলাদা করে ফেলত।

কিন্তু এখনকার লাইফস্টাইল ভিন্ন। এখনকার মেয়েরা তাদের জীবনটাই শুরু করে চল্লিশের দিকে। ফলে ৫২ - তে তারা মেনোপোজে আগের মতো অক্ষম হয়ে যায় না। এখন তারা চায় সাপ্লিমেন্ট।
অর্থাৎ তারা এমন কোন কিছু চায় যা তাদের জীবনটাকে উপভোগ করতে পারে। আমাদের দেশের চাইতে বিদেশে এটা আরো বেশী প্রকট।
বিদেশে মেনোপোজ হলে নারীরা সব করছে। তাদের কোন কিছু থেমে নেই। তারা খুব এ্যাক্টিভ। এজন্যই এই ট্রিটমেন্ট অপশনগুলো এখন এসেছে।
শরীর- স্বাস্থ্যের সব নিয়ম মেনে চলুন। জীবনকে উপভোগ করুন।

কোনো ব্যক্তি ক্ষুধার্ত থাকলে তিনি কয়েক মুহূর্তের জন্য যুক্তি দিয়ে চিন্তা করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেন। এত গেল খালি পেটে থাকার একটি মাত্র অপকারিতার কথা। কিন্তু আপনি কি জানেন, যে এর বাইরেও ক্ষুধার্ত থাকার একাধিক অপকারিতা রয়েছে যা শরীরে প্রভাব ফেলে।
গবেষণায় দেখা গেছে, খালি পেটে কোনো গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত নয়।

খালি পেট আপনার সিদ্ধান্ত নেয়ার ক্ষমতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। ঘ্রেলিন নামের এক হরমোন এর জন্য দায়ী। গবেষণায় বলা হচ্ছে ক্ষুধা বৃদ্ধিকারী হরমোন কোনো কোনো সময় আপনাকে আবেগপ্রবণ করে তুলতে পারে।
আসুন জেনে নেই খালি পেটে বেশিক্ষণ থাকার কি কি সমস্যা হয় –
১। খাবার থেকে নিজেকে যত দুরে সরিয়ে রাখবেন তত বেশি খাবারের প্রতি লোভ বেড়ে যায়। আর তার ফলেই অস্বাস্থ্যকর খাওয়াদাওয়া, বেশি খাওয়া এই ধরনের নানা সমস্যা হতে পারে। যা শরীরকে দীর্ঘকালে ভয়ঙ্করভাবে প্রভাবিত করে।
২। শরীর যদি খাবার না পায় তাহলে শরীরের প্রয়োজন অপূর্ণ রয়ে যায়। ফলে অজ্ঞান হয়ে যাওয়া, আচমকা ব্ল্যাক আউট, মাথা ঘোরার মতো সমস্যা হতে পারে।
৩। নিয়মিত বিরতিতে না খেলে রক্তের শর্করার পরিমাণ প্রভাবিত হতে পারে। আর রক্তের শর্করার পরিমান ওঠানামা করা শরীরের পক্ষে অত্যন্ত ক্ষতিকর হতে পারে।
৪। নির্দিষ্ট সময় পরে পরে না খেলে শরীরের এনার্জি কমতে শুরু করে। এর ফলে ঘুম ঘুম ভাব, ক্লান্তি, দুর্বল লাগা প্রভৃতি সমস্যা হতে পারে।
৫। খাবারের অভাবে আপনার কোনও নির্দিষ্ট কাজে মনোনিবেশের ক্ষমতা কমে যেতে পারে। মাথায় খালি খাবার সংক্রান্ত চিন্তাভাবনা হতে পারে।
৬। খাবারের অভাবে শরীরে এনার্জি থাকবে না। ফলে আপনার উৎপাদন ক্ষমতা কমবে। ধীরে ধীরে আপনার শরীরও ভিতর থেকে ক্ষতিগ্রস্ত হবে।
৭। শরীর ক্রমশ না খাওয়ায় অভ্যস্ত হয়ে যাবে এবং শরীরে মেদ জমতে শুরু করবে। তাই কখনও খালি পেটে থাকবেন না।



রাজধানীর পুরান ঢাকার গেণ্ডারিয়ার একটি বাসায় তিনদিন ধরে আটকে রেখে এক গার্মেন্টস কর্মী তরুণীকে পালাক্রমে ধর্ষণের অভিযোগ পাওয়া গেছে।
২০ বছরের ওই তরুণীকে সোমবার বিকালে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পরীক্ষার জন্য পুলিশ আনার পর ঘটনাটি সম্পর্কে জানা যায়।
গেণ্ডারিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) কাজী মিজানুর রহমান জানান, ‘যাদের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগ করা হচ্ছে, তারা তার আত্মীয়। সে ঘটনাস্থল নিয়ে ভিন্ন ভিন্ন কথা বলছে। বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে। প্রাথমিক পদক্ষেপ হিসেবে ডাক্তারি পরীক্ষার জন্য তাকে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।’
ওই পোশাককর্মীর স্বামীকে উদ্ধৃত করে ঢামেক পুলিশ ফাঁড়ির এসআই বাচ্চু মিয়া জানান, ‘গত ২৬ জানুয়ারি ওই তরুণী ডেমরার বাসা থেকে গেণ্ডারিয়ার মুন্সিরটেকে খালার বাসায় বেড়াতে গিয়েছিলেন। ওই দিন বিকালে তার চাচাত ভাই ফোন করে তাকে কাপ্তানবাজারে ডেকে নেয়। সেখান থেকে পাশে এক ভবনের ৫ তলায় নিয়ে আটকে রাখে এবং সেখানে থাকা দুজন তাকে ধর্ষণ করে।’
সোমবার ওই তরুণী কৌশলে বেরিয়ে গেণ্ডারিয়া থানায় গিয়ে অভিযোগ করেন।
ওসি মিজান বলেন, ‘সে কখনও পল্টন, কখনও গুলিস্তান, কখনও কাপ্তানবাজার এলাকায় ধর্ষণ হয়েছে বলে জানাচ্ছে। তারপরেও অভিযোগটি গুরুত্ব দিয়ে তদন্ত করা হচ্ছে।’ 

ক্রিসমাস ক্যারল৷ নয়া ইংরেজি বছরের গা গরম করা নতুন সূর্যকে স্বাগত জানানোর তৎপরতা৷ হুজুগে বাঙালির সাহেবি মেজাজ তুঙ্গে৷ রাত পার্টিতে গা ভাসানোর ছাড়পত্র বিকোচ্ছে বারোশো থেকে বারো হাজারে৷ টলি-বলির অভিনেত্রী-গায়িকাদের নিয়ে নানা অনুষ্ঠানের পসরা সাজিয়ে তৈরি একের পর এক ক্লাব, তারা-মার্কা হোটেল এবং পার্কগুলি৷ কোথাও স্বল্পবসনাদের ফ্যাশন শো, কোনও মঞ্চ প্রস্তুত হচ্ছে ‘রাত বাকি…বাত বাকি’র আঙ্গিকে৷
কোথাও নেহা ধুপিয়া, কোথাও মিকা সিং, কোনও মঞ্চে ‘কাঁটা লাগা’ খ্যাত শেফালি জরিওয়ালা৷ কলকাতার একাধিক পাঁচতারা হোটেলে এবার রাশিয়ান বেলি ড্যান্সে তুফান তোলার হিড়িক৷ অনামী মাচা শিল্পীদের কথা না হয় বাদই দেওয়া গেল৷ তবে বছর শেষে ‘ওয়ান নাইট স্ট্যান্ড’ হিসাবে গরমাগরম লীলার আবহ যিনি চারিত করেছিলেন তিনি সানি লিওন৷ বাইপাসের অদূরে একটি পার্কে তার রইস-আইটেমড্যান্স উপস্থাপনা যে শৈত্য কাটাতে অনায়াস ভূমিকা নিত তা অনস্বীকার্য৷
তবে সুস্থ সংস্কৃতির স্বার্থে তাতে অনুমতি দিচ্ছে না পশ্চিমবঙ্গের মমতা সরকার৷ পার্কটি হিডকোর নিয়ন্ত্রণে৷ হিডকোর চেয়ারম্যান দেবাশিস সেন জানান, ‘সানি লিওন সংক্রান্ত পুরো অনুষ্ঠানটি বাতিল করা হয়েছে৷ উদ্যোক্তাদের প্রথমে ওই নৈশ পার্টির অনুমতি দেওয়া হয়েছিল৷ টাকাও জমা নেওয়া হয়েছিল৷ কিন্তু পরে শিল্পী তালিকায় সানি লিওনের নাম দেখে ওই অনুমতি বাতিল করা হয়৷ স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয়, সরকারি পার্কে এই ধরনের কোনও রাত-জলসা সরকার অনুমোদন করে না৷ উদ্যোক্তাদের টাকা ফেরত দেওয়া হচ্ছে৷’


সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আলোচনায় আসা আশরাফুল আলম ওরফে হিরো আলম এবার দেশের গণ্ডি পেরিয়ে হিন্দি ছবিতে অভিনয় করতে যাচ্ছেন। অবিশ্বাস্য শুনালেও ঘটনা কিন্তু সত্য। ২ ঘণ্টা ১০ মিনিট ব্যাপ্তির একটি বলিউড ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করতে যাচ্ছেন তিনি। ‘বিজু দ্য হিরো’ নামের এই ছবিটি পরিচালনা করবেন প্রভাত কুমার।
এ বিষয়ে বুধবার দুপুরে পরিচালক প্রভাত কুমার ও হিরো আলমের মধ্যে একটি চুক্তি স্বাক্ষর হয়। আগামী ডিসেম্বর থেকে ভারতের রাঁচি শহরে ছবিটির দৃশ্যধারণের কাজ শুরু হবে বলে জানা গেছে।
ছবিটিতে ‘মূক’ চরিত্রে অভিনয় করবেন হিরো আলম। পুরো ছবিটার গল্প আবর্তিত হবে তাকে ঘিরে। এতে একজন বলিউড অভিনেত্রী অভিনয় করবেন। তবে তার নাম এখনও জানা যায়নি।
প্রসঙ্গত, সোশ্যাল মিডিয়া থেকে আকস্মিকভাবে আলোচনায় উঠে আসেন হিরো আলম। এরপর বগুড়া থেকে ঢাকায় এসে একের পর মিউজিক ভিডিওতে কাজ করেছেন। ‘মার ছক্কা’ নামের একটি চলচ্চিত্রেও অভিনয়ের সুযোগ পেলে তার। তবে এবার সবকিছুকে ছাড়িয়ে হিন্দি ছবিতে ডানা মেলতে যাচ্ছেন আলোচিত এই অভিনেতা।

আব্রাম হিন্দু না মুসলিম সময় বলে দেবে

আব্রাম হিন্দু না মুসলিম সময় বলে দেবে বাংলা সিনেমার তারকা দম্পতি শাকিব খান ও অপু বিশ্বাসের ছেলে আব্রাম হিন্দু ধর্ম অনুসরণ করবে নাকি মুসল...

MKRdezign

Contact Form

Name

Email *

Message *

Powered by Blogger.
Javascript DisablePlease Enable Javascript To See All Widget